আসুন দুঃখের কিছু বানী দেখেনিন

আল্লাহ আমাদের সকলকে এমন একজন করে স্ত্রী মিলিয়ে দিও | যে নিজে নামাজ পরবে ও নিজের স্বামীকে নামাজের কথা স্বরন করিয়ে দিবে।

আল্লাহ  আমাদের সকলকে এমন একজন করে স্ত্রী মিলিয়ে দিও | যে নিজে নামাজ পরবে ও নিজের স্বামীকে নামাজের কথা স্বরন করিয়ে দিবে।

এক স্ত্রী গভীর রাতে প্রতিদিন
স্বামীর পাশ থেকে ঘুম থেকে উঠে
আধা ঘন্টা এক ঘন্টার জন্য কোথায় যেন  

যায়!- কিন্তু একা সে কোথায় যায়
এবং কেন যায়…? ! স্বামীতো চিন্তায়
অস্থির। তাহলে বউ কি আমার কোন
খারাপ সম্পর্কে জড়িয়ে গেল…? !
আবার ভাবছে বউতো ঠিকমতো
নামাজও পড়ে! তাহলে কি সে লোক
দেখানো নামাজ পড়ে,,,,,,? নাকি
ভাল মানুষের আড়ালে অন্য কিছু
করছে,,,,,?
:
নাহ্ অবশেষ স্বামী সিদ্ধান্ত নিলো'
আজ সে বউয়ের আসল রূপ না দেখে
ছাড়বে না। দিনের বেলায় বউয়ের
আল্লাহ রাসুলের কথা। আর মাঝ রাতে
পর পুরুষের সাথে মেলা মেশা করা.!!
ছিঃ ছিঃ
:
আজ স্বামীর আর ঘুম আসছেনা। কখন বউ
বের হবে সেই চিন্তায়। রাত যখন গভীর
হল আস্তে আস্তে বউ উঠে নলকূপে গেল।
আর স্বামী দূরথেকে লক্ষ করছে। তার বউ
একটু পরে এসে পাশের রুমে গেল….!!!
কিন্তু অন্ধকার বলে কিছুই বুঝা যায় না,
সে যে কি করছে। আর কারো শব্দ নেই
ওখানে, তাহলে একদম একা একা কি
করছে সে,,,,,,?!
'
ওর সন্দেহটা আরো বেড়ে গেল। প্রায়
আধ ঘন্টা পর কান্নার শব্দ পেয়ে সে
আস্তে আস্তে দরজার কাছে কান দিল।
কান্না আরো স্পষ্ট হল কি যেন বলছে
সে, তা বেশি বুঝতে পারছেনা,,,,,!!
এখন কান্না কিছুটা কমেছে কথা অল্প
অল্প বুঝা যায়।
.
কিন্তু এবার স্ত্রীর সেই কথাগুলো শুনে
থমকে গেল স্বামী। তার কথা গুলো
ছিল এমন””>
হে আল্লাহ”” তুমি সবকিছুর মালিক””ও
সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা”আমাদের
পালনকর্তা”” তাই তোমার কাছে
একটাই চাওয়া আমার। তুমি আমার
স্বামীকে মুত্তাক্বী পড়হেজগার ও
নামাজী বানিয়ে দাও মালিক”। “আর
তুমি আমাকে সৎ সন্তান দান কর
আল্লাহ”। “যারা আমার স্বামীর দুশমন ও
শত্রু তাদের তুমি হেদায়েত দান কর”‘!
:
একথা শুনে স্বামী তার চোখের পানি
আর ধরে রাখতে পারলোনা। সে
নিজের ভুল বুঝতে পেরে, তখনি সে
প্রতিজ্ঞা করল। জীবন থাকতে কখনো
সে আর পাপকাজ করবেনা। এবং
পরিপূর্ণ ভালো হয়ে যাবে। এবং সে
তার স্ত্রীকে কখনোই আর অবিশ্বাস
করবেনা" এবং সব সময় তাকে
ভালোবাসবে সে। আল্লাহ তাআলা
আমাদের সকলকে এমন একজন করে স্ত্রী
মিলিয়ে দিও। যে নিজে নামাজ
পরবে ও নিজের স্বামীকে নামাজের
কথা স্বরন করিয়ে দিবে।
Back To Top